শাজাপুরে বান্ধবীর পরিবারের ওপর গুলি চালায় পুলিশ কনস্টেবল, তার বাবা আত্মহত্যা করেছেন মধ্যপ্রদেশের আন্না

মধ্যপ্রদেশ ক্রাইম নিউজ: মধ্যপ্রদেশ (মধ্যপ্রদেশ) এর শাজাপুরে (শাজাপুর) সুভাষ নামের এক কনসোল টেবিলে প্রেমের সম্পর্কের কারণে ব্যাপক পার্থক্য তৈরি হয়েছিল। বান্ধবীর বাবাকে গুলি করে ঘাটে নামিয়ে দেয় সুভাষ। এরপর বান্ধবীকেও গুলি করা হয়। দশ মিনিটের মধ্যে খুন করার পর ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে প্রাণ দেয় সে। শাজাপুর পুলিশের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, সুভাষ খারাডি দেওয়াসে গাড়ির চালক হিসেবে পুলিশ বিভাগে কর্মরত ছিলেন।

সুভাষের বাবা পুলিশ বিভাগে সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। সুভাষের বাবা করোনার সময় একটি দুর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মারা যান, তারপরে একই বিভাগে অনুকম্পামূলক নিয়োগ করা হয়েছিল। সুভাষের বাবা বহু বছর ধরে বরছায় পোস্টিং ছিলেন। এ সময় সুভাষও তার বাবার সঙ্গে বড়ছায় থাকতেন। বেরছাতে তার পরিচয় হয় মুসলিম শহরের সাথে। ধীরে ধীরে দুজনেই প্রেমে পড়ে যান।

ঘর ভাঙার শুটিং
সুভাষ সংখ্যালঘু শ্রেণীর একজন বয়স্ক শিবানীকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু বান্ধবীর বাবা এবং অন্যরা এই সম্পর্কের বিরুদ্ধে ছিলেন। এ কারণে গত কয়েকদিনে মেয়েটির লোকজন শিবানীকে জড়িয়ে ধরে অন্য কোথাও নিশ্চিত করেছে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সুভাষ রবিবার ও সোমবার মধ্যরাতে বান্ধবীর বাড়িতে ঢুকে গুলি চালায়। এ ঘটনায় বান্ধবীর বাবা জাকির নিহত হয়েছেন, শিবানী গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হচ্ছে।

ফেসবুকে লিখেছেন-প্রেমে প্রতারিত তাই আঘাত
সুভাষ খারাদি ফেসবুকে অনেকটা সময় কাটিয়েছেন। ফিক্সিংয়ের পর তিনি ফেসবুকে লেখেন, “প্রেমে প্রতারিত হয়েছি বলেই আঘাত পেয়েছি।” এই সময় তিনি কিছু ছবিও পোস্ট করেন, যার পরে তিনি ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দেন। শাজাপুরের এসপি যশপাল সিং জানিয়েছেন, মুম্বইয়ের কনস্টেবল সুভাষের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি জানান, সুভাষ বাইরে থেকে ঘরে ঢুকেছিল।

তিনি জানান, এরপর বস্তিকে বিয়ের বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের মধ্যে রাখেন। বাবা রাজি না হলে প্রথমে জাকিরকে টার্গেট করেন। এরপর বান্ধবীকে গুলি করে হত্যা করেন।

এমপি নিউজ: কৃষকদের ঋণ মকুব ইস্যুতে কমলনাথকে টেনে আনলেন শিবরাজের মন্ত্রী গোপাল ভার্গব, এই অভিযোগ করলেন

Source link

Leave a Comment