পর্যালোচনা চলাকালীন, উভয় ফ্লাইওভার নির্মাণের তথ্য দিয়েছেন সড়ক নির্মাণ বিভাগের সচিব সুনীল কুমার।
খবর
ওই-রাকেশ কুমার প্যাটেল

ঝাড়খণ্ডের খবর: ঝাড়খণ্ডের বেকার হেমন্ত সোরেন রাজধানী রাঁচিতে কাঁটাতলি ফ্লাইওভার এবং সিরমাটোলি ফ্লাইওভারের কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছেন। এ সময় তিনি কাঁটাতলী ও সিরামতলী ফ্লাইওভারের সংযোগস্থলে যানবাহন ব্যবস্থা ঠিক রাখার নির্দেশনায় জুডকো ও সড়ক নির্মাণ বিভাগের প্রকৌশলীদের কাছ থেকে প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে তথ্য নেন। উভয় ফ্লাইওভারের সংযোগস্থলে নির্বিঘ্নে যান চলাচলের জন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।
তারা দুজনেই ফ্লাইওভার নির্মাণের সময় ইউটিলিটি স্যুইচিংয়ের বিষয়ে কর্মকর্তাদের কাছ থেকে তথ্য নেওয়ার সময় অনেক প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন। তিনি প্রকৌশলীদের উদ্দেশে বলেন, ফ্লাইওভারের বিষয়ে কোনো কারিগরি সমস্যা থাকলে তা দ্রুত সমাধান করতে হবে। তিনি বলেন, যে কোনো পরিস্থিতিতে উভয় ফ্লাইওভার নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
ফ্লাইওভার নির্মাণে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার
এ এলাকার কর্মকর্তারা জানান, কাঁটাতলী ও সিরমতলী ফ্লাইওভার নির্মাণে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যসচিব সুখদেব সিং, প্রধান সচিব অনুসন্ধান বন্দনা দাদেল এবং সড়ক নির্মাণ বিভাগের সচিব সুনীল কুমার।
২২৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে কাঁটাতলী ফ্লাইওভার
জানিয়ে দেওয়া যাক, রাঁচির কাঁটাতলি ফ্লাইওভারটি 224 কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে এর নির্মাণের জন্য ৪০ কোটি টাকার ডিপিআর করা হলেও ধীরে ধীরে এর ব্যয় দাঁড়ায় ২২৪ কোটিতে।
৩৩৭ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে সিরমতলী ফ্লাইওভার
যেখানে সিরমতলী ফ্লাইওভার নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৩৩৭ কোটি টাকা। এই ফ্লাইওভারটি সিরমতলী থেকে রাজেন্দ্র চক হয়ে মেকান গোলচত্বর পর্যন্ত যাবে। রাজেন্দ্র চক হয়ে মেকান কলোনি পর্যন্ত চার লেনে নির্মাণ করা হবে। একই সঙ্গে সেতুর একটি অংশ রাজেন্দ্র চক থেকে নেপাল হাউসের দিকে উঠবে। এই অংশটি হবে দুই লেনের। চার লেনের সেতুর প্রস্থ হবে ১৬৩২ মিটার এবং দুই লেনের সেতুর প্রস্থ হবে ২৯৫ মিটার।
ইংরেজি সারাংশ
মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন কান্তা টলি এবং সিরাম টলি ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজের পর্যালোচনা করেছেন