ঘুমের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: ঘুম একটি প্রক্রিয়া। যখন আমাদের শরীরে ক্লান্তি আসে বা বলা হয় আমরা ক্লান্ত তখনই আমাদের ঘুম শুরু হয়। আলোতে একজন মানুষকে সঠিকভাবে চেনা যায় না। চোখের আলোয় মানুষ মর্মান্তিক। মানুষ রাতে আট থেকে দশ ঘণ্টা বেঁচে থাকে। যদিও কেউ কেউ কম পাত্র করছেন। যারা অবস্থান করতে পারে না। সেই মানুষগুলো ঘুমের ওষুধ বা ঘুমের ওষুধ সেবন করে। ঘুমের আগেও অনেকেই এই কেনাকাটার উপকারিতা জেনে নেন। পরে তারা আসক্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু জেনে নিন এই ঘুমের ওষুধের ক্ষতি সম্পর্কে। এতে কতটা ক্ষতি হতে পারে?
কোমায় যেতে পারেন
যারা প্রতিদিন প্রচুর ঘুমের ওষুধ খান। তার স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মস্তিষ্কে এনক্রিপশন জন্ম নেয়। অত্যধিক ঘুমানো খাবারের কোমায় যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। কখনও কখনও এই ধরনের মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে থাকে।
কখনও কখনও প্রভাবিত করতে পারে
যারা দীর্ঘদিন ধরে ঘুমের ওষুধের উপকারিতা পেয়েছেন। তারা মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ায় উদ্বিগ্ন। যারা প্রতিদিন ঘুমের ওষুধ খান তাদেরও একই রকম কিছু দুর্বলতা রয়েছে। এ ধরনের মানুষ তাৎক্ষণিক ঘটনাও ভুলে যায়। ধীরে ধীরে তা মস্তিষ্কের মারাত্মক রোগে রূপ নেয়।
হাত কাঁপুনি
যারা বেশি ঘুমের ওষুধ খান তাদের হাত ও পায়ে কাঁপুনি অনুভূত হতে পারে। হাত, পা ও তালুতে জ্বালাপোড়া হতে পারে।
রক্ত জমাট বাঁধা
ঘুমের ওষুধ সেবনে স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রক্ত সরবরাহেও এর প্রভাব দেখা যায়। রক্তনালীর মধ্য দিয়ে যাওয়া রক্তে জমাট বাঁধা হয়। এতে স্নায়ুতন্ত্র খুবই দুর্বল হয়ে পড়ে।
পেট খারাপ
দীর্ঘ সময় ধরে ঘুমের ওষুধ খাওয়ার প্রভাব পেটে দেখা যায়। পেট পুড়ে যায়। এতে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয়। কখনও কখনও এটি এমনকি ডায়রিয়া বাড়ে।
হৃদরোগের ঝুঁকি
ঘুমের ওষুধে Zopidem পাওয়া যায়। অতিরিক্ত গ্রহণ করলে হৃদরোগের ঝুঁকি থাকে। এর ব্যবহারে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি থাকে। হার্টের কার্যক্ষমতাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
দাবিত্যাগ: এই নিবন্ধে উল্লিখিত টিপস, পদ্ধতি এবং পরামর্শ অনুসরণ করার আগে, একজন ডাক্তার বা সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
এটিও পড়ুন: সিঁড়ি দিয়ে কমবে ‘সুগার’, থাকবে না ‘হার্ট অ্যাটাকের’ ঝুঁকি, জেনে নিন আরও কী কী সুবিধা পাবেন
নীচের ফিটনেস সরঞ্জামগুলি দেখুন-
আপনার বডি মাস ইনডেক্স (BMI) গণনা করুন