এখন অ্যাপের মাধ্যমে শুধু এসি কানেক্ট বা নিয়ন্ত্রিত নয়, এই প্রযুক্তি এসেছে কুলারেও। রেগুলেটরের মাধ্যমে চ্যানেল চালু করা থেকে শুরু করে ফ্যানের গতি বাড়ানো বা কমানো, মোটর চালু বা বন্ধ করা ইত্যাদিও হতে পারে। একই সময়ে, কুলারটিকে Wi-Fi এর সাথে সংযুক্ত করে, আপনি অ্যাপটির মাধ্যমে বিশ্বের যে কোনও কোণ থেকে এটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। কুলারের কারণে কতটা বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে, কত গতিতে চলছে ইত্যাদি তথ্য ওয়েবসাইটে দেখা যাচ্ছে।
কোম্পানি: কেনস্টার, ওরিয়েন্ট, সিম্ফনি ইত্যাদি।
2. জালে মশা/পোকামাকড় সংরক্ষণ করা হবে
পোকামাকড় এবং মশাও আপনার কুলারের ঠাণ্ডা কমাতে পারে। সেজন্য আপনাকে এই বিষয়েও বিশেষ যত্ন নিতে হবে। অনেক সময় মশা কুলার ট্যাঙ্কে পড়ে যা আপনাকে অবশ্যই বিরক্ত করতে পারে। এ কারণে ধুলাবালিও জমে। এই জাল মশা বা পোকামাকড় ঠেকানোর পাশাপাশি ধুলো-মাটির ছোট কণা আসা ঠেকাতে যাচ্ছে। মশা বা পোকামাকড় নেই এমন জায়গায় কুলার রাখলে জালও ফেলা যায়।
3. বরফ চেম্বার থেকে তাপ অপচয়
কফি কুলারের উপরের দিকে এখন একটি বরফের চেম্বার তৈরি করা হচ্ছে। খুব গরম হলে বরফ দিয়ে ভরে দিন। এই চেম্বারের মাধ্যমে কুলারের জল মোটরের মাধ্যমে আসে যা বরফের সাথে আঘাতকারী প্যাডের মাধ্যমে নিজেই কুলার ট্যাঙ্কে যায়। এটি প্যাডগুলিকে ঠান্ডা করে এবং আগত শীতল বাতাসকে শীতল অনুভব করে।
কোম্পানি: কেনস্টার, ওরিয়েন্ট, ক্রম্পটন ইত্যাদি।
কুলারের দাম: 5000 টাকা